করোনাভাইরাস এখন চীন ছাড়াও বিশ্বের ৯০টি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণরোধে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে কিছুটা হলেও সবাই এখন সচেতন।এমতাবস্তায়, দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
নতুন খবর হচ্ছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ যদি দীর্ঘায়িত হয় তাহলে টিভি, রেডিও আর অনলাইন ক্লাসের মাধ্যমেই শিক্ষা কার্যক্রম চালানোর কথা জানাচ্ছে মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
পাশাপাশি যেকোনো উপায়ে নেয়া হবে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা; কোনোভাবেই অটোপাস নয়। উচ্চশিক্ষাতেও মেকআপ ক্লাস ও সিলেবাস কাঁটছাঁট হতে পারে বলে জানিয়েছে ইউজিসি।
শিক্ষাবিদরা বলছেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনেই ক্ষতি কাটাতে ব্যবস্থা নিতে হবে। তবে সেটা যেনো শুধু পরীক্ষাকেন্দ্রিক না হয়।
এদিকে, সাবেক ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুল মান্নান বলেন, একটা প্রজন্ম নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সেটা পুষিয়ে ওঠা খুবই কঠিন হবে। শিশুদের ক্ষতিটা একটু বেশিই কারণ তাদের একদিকে তো লেখাপড়ার ক্ষতি হচ্ছে অন্যদিকে তাদের ওপর মানসিক চাপ তৈরি হচ্ছে। পরীক্ষাকেন্দ্রিক শিক্ষাব্যবস্থাকে পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে।